এডলফ হিটলারের জীবন কাহিনী /ইতিহাস/Life story
এডলফ হিটলার আমরা সকলেই এই নামটির সঙ্গে পরিচিত ছোটবেলা থেকে আমরা ইতিহাস পড়তে গেলে নানা জায়গায় নানা স্থানে নানান ভাবে এই ডিকটেটর হিটলার সম্পর্কে পড়ে এসেছি আজ আমরা দেখবো হিটলারের জীবনী কি কি করেছিলে ,
তিনি কীভাবে ঘটে জার্মানিকে, প্রভাবিত করলে কেনই বা তিনি ইহুদিদের দেখতে পারতেন না একটি পালক যে ছবি আঁকতে ভালোবাসতো সে কিভাবে একজন ডিক্টেটরে পরিণত হল মেইন ক্যাম্প এই সকল বিষয় গুলি আজ আমরা দেখবো আজ আমরা আলোচনা করব হিটলারের জীবনী এপ্রিল 2019 জন্মগ্রহণ করেন হিটলার হিটলারের পিতার নাম এবং তার মাথার নাম হল প্লাস, হিটলার তার পিতার
তৃতীয় স্ত্রী পুত্র ছিলেন অর্থাৎ হিটলারের পিতা তিনটি বিবাহ করেছিলেন এবং তার দ্বিতীয় স্ত্রী পুত্র হলে হিটলার অ্যাডলফ হিটলার আরেকটি তোমরা সকলেই হিটলারের উক্তি লক্ষ্য করেছো এই গ্রুপটি থেকে আরেকজন কার কথা মনে পড়ে মনে পড়ছে চালিয়েছে,
কোন সম্পর্ক ছিল নাকি হিটলারের সঙ্গে চার্লি চ্যাপলিন নাকি এমনি তাদের একই স্টাইল ছিল যাইহোক হিটলারের কাছে এই গ্রুপটি লক্ষ্যভেদ প্রিয় হিটলার একটি ফ্যাশন নয় তো কি হয়েছে কোন এক সময় এই গ্রুপটি হয়ে উঠবে ফ্যাশন,
যাইহোক আরেকটি বিষয় লক্ষ্য করবো জানিনা, কথা বললাম না দুজনের ভক্তি প্রায়, একই কে কার থেকে স্টাইল করেছিল এটা বলা খুব মুশকিল তবে তোমরা কি জানো যে নিচে প্রেম কত সালে জন্মগ্রহণ করেছেন 1313918 হিটলারের জন্ম সাল 13 একটি লাইভ একই সনে জন্মগ্রহণ করেছিল তারা কোন মাসে জন্মগ্রহণ করেছিল যেন তোমরা দুইজনেরই ডেট অফ বার্থ হল এপ্রিল হাত তাদের দিকে একটু হয়েছে সামান্য ডিফারেন্ট চার্লি চ্যাপলিন 16 এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন এবং আইডল ফ্রিফেয়ার 29 এপ্রিল আরেকটি বিষয় দুজনেই জার্মানির অধিবাসী ছিল হিটলার জার্মানির, জন্মগ্রহণ করেছিলেন তথা অস্ট্রিয়া জন্মগ্রহণ করেছিলেন হিটলার এবং চার্লি চ্যাপলিন জন্মগ্রহণ করেছিলেন ওয়েস্ট যাইহোক গোপনীয় কথা বলতে বলতে আমরা এই জায়গায় এলাম দুজনের ডেট অফ বার্থ দেখলাম এবং দেখলাম একই জায়গায় জন্মগ্রহণ করেছেন একজন আয়ুর্বেদিক ডাক্তার আর একজন ,
যা গোটা বিশ্বকে হাসাতে শিখেছিলেন আর একজন লক্ষ লক্ষ হিন্দু জাতিকে মৃত্যুমুখে না বিয়ে দিয়ে আসা যাক হিটলারের পরবর্তী কাহিনীতে ইমুতে কথা জিতের হিটলার সর্বদাই ঘৃণার চোখে দেখে আসত তবুও হিটলারের প্রথম প্রেম ছিল এক ইহুদী মেয়ে আশ্চর্য লাগছে না এটি ছিল কিন্তু তাকে কোনদিন সাহস করে বলে উঠতে পারেননি হিটলারি প্রথম এমন এক রাজনৈতিক নেতা যিনি বলেছিলেন স্মোকিং ইস ইঞ্জুরড,
যে কথাটি আজ আমরা, টিভিতে নানান বিজ্ঞাপনের মধ্যে দেখতে পাচ্ছি সেই কথাটি হিটলার প্রথম বলে গেছিলেন আর অনেক বছর আগে বলে গেছিলেন যেই হিটলারকে আমরা বলি না লক্ষ লক্ষ মানুষের হত্যাকারী তিনি লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য এই কথাটি বলে গেছেন তিনি প্রথম দেখেছিলাম যে স্মোকিং কিভাবে মানুষের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে এবং তিনি স্মোকিং ইঞ্জুরিয়াস
টু হেলথ এ কথাটি বলে গিয়েছিলেন এবং এর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন 938 খ্রিস্টাব্দে আমেরিকার টাইমস ম্যাগাজিন তারা হিটলারকে টাইটান দিয়েছিলেন সময় 939 বিশ্বযুদ্ধ হওয়ার কিছু সময় আগে তখন হিটলার এর নাম মনোনীত হয়েছিল শান্তি স্থাপনের জন্য তাকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া ,
আজ আমরা চলাচলের জন্য বিভিন্ন হাইওয়ে, দেখে থাকি না এই হাই ওয়ে কোথায় প্রথম সূচনা হয়েছিল জানো তোমরা জার্মানিতে এবং এই হাইপয়েড সূচনা কে করেছিল প্রথম এডলফ হিটলার তিনি এই কাজটিও করেছিলে আরেকটি বিষয় হিটলার করে গিয়েছিলেন সপ্তাহে 5 দিন কাজ করো এবং দুদিন ছুটির ব্যবস্থা এটিও প্রথম করেছিলেন হিটলার আর হয়েছিল জার্মানিতে তিনি বলতেন 5 দিন কাজ করো আর যদি নিজের পরিবারকে নিজের পরিবারের সংবাদ এই সকল দিক গুলি ছিল হিটলারের ভালো দিক এই সকল কাজ করি হিটলার করে গিয়েছিল,
হিটলার নিজের দেশ এবং দেশবাসীকে খুবই ভালবাসত আর ঘৃণা করতে থিংস ত দ ইউ দিতে এবং কেন কিনা সেই বিষয়টিও তোমাদের সঙ্গে অবশ্যই তুলে ধরুন হিটলারের ছোট থেকেই স্বপ্ন ছিল তিনি একজন পেইন্টার বাবু তিনি ছবি হবে আর যদি তোমরা 14-15 ছবিগুলি দেখো তাহলে দেখবে এবার সত্যিই একজন অসাধারণ পেইন্টার ছিল খুব ভালো খুব সুন্দর সুন্দর পিকচার নানান ছবি এঁকেছে,
খুবই দুঃখজনক ব্যাপার অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস তিনি সেখান থেকে দুবা রিজেক্টেড যদি সেখান থেকে তিনি রেজেক্টেদ না হতে তাহলে আজ আমরা টিকেটার হিটলারের বদলে একজন প্রিন্টারে করতাম চাই সেটি হয়ে গেছে সেটিং এ তো বদলানো যাবে না আমরা ইতিহাস এর স্টুডেন্ট হিসেবে সেই ঘটনাগুলিকে করতে পারি,
হিটলারের পিতা হাজার 903 সালে এবং তার কিছু বছর পরে 960 সালের ডিসেম্বর মাসে মারা যান হিটলার এর মা তারপরে হিটলার ভিয়েনায় চলে যায় সেখানে তিনি মজদুর এর কাজ করতেন এবং ছবি আঁকতেন হিটলারের কাছে অধিক আর্থিক সামর্থ ছিলনা সামান্যটুকু পেনশন পেলেন তার বাবা-মা মারা যাওয়ার পর তাদের সামান্যটুকু পেনশন এবং পোস্ট কাটবে কি করে হিটলার অর্থ উপার্জন করতো,
এবং হিটলার নিজস্ব বাড়িও ছিলনা এইভাবে সময় বের হতে থাকে এবং গাড়ির চালক প্রথম বিশ্বযুদ্ধ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলার যোগদান করেন আর্মিতে আর তার দক্ষতার জন্য তিনি তুবা আয়রন এবং ব্ল্যাকফোন বেজুবান প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন 918 সালের এক দুর্ঘটনায় সামান্য কিছুদিন হিটলারের চোখের আলো চলে যায় এবং এই চোখের অসুস্থতার পর নিয়ে যাওয়া হয় আর্মি হসপিটাল এবং তিনি যখন সুস্থ হয়ে ওঠেন তখন দেখেন যে বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয়ে গেছে এবং জার্মানী পরাজিত হয়েছে,
আর তিনি তাকে গভীরভাবে শোকাহত হওয়ার, কারণ কি ছিল তিনি নিজের দেশকে নিজের দেশবাসীকে খুবই ভালবাসতেন আর তিনি মনে মনে ভাবতে শুরু করে এই দেশের লিডারদের জন্য এবং নেতাদের জন্য রয়েছে আর এটার জন্য খুবই শোকাহত,
হিটলার একজন খুব ভালো রাইটার ছিল তিনি যখন জেলে বন্দী অবস্থায় থাকেন তখন তিনি, একটি বই লিখেছিলো মেইন ক্যাম্প হিটলারের বিখ্যাত গ্রন্থ মেইন ক্যাম্প এই বইটি পড়লে তোমরা জানতে পারবে হিটলারের চিন্তাধারা কিরূপ ছিল তার নাচে পার্টি র স্থাপনা কিভাবে হয় তার নাজি পার্টি সিদ্ধান্ত কি কি ছিল হিটলারের সিদ্ধান্তকে কে ছিল তিনি কিভাবে গোটা দেশকে দেখেছিলেন তার সম্পূর্ণ চিন্তা ধারা এই বইটির মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়েছিল এবং এই বইটি, কটেজ জার্মানিকে অনুপ্রাণিত করেছিল জার্মানিকে একত্রিত করতে সাহায্য করেছিল হিন্দি বই দিন এবং তৎকালীন সময়ে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল হিটলারের এই বইটি নেই কেন 930 খ্রিস্টাব্দে হিটলার জার্মান সরকারকে উৎখাত করতে চেয়েছিল তৎকালীন চেয়ারম্যান সরকারকে উৎখাত করতে চেয়েছিল অর্থাৎ আগে যে সরকার জার্মানিতে তাপিত ছিল তাকে উৎখাত না করলে কিভাবে নিজে সেই জায়গায় জন্য উৎখাত করতে চেয়েছিল হাজার 930 খ্রিস্টাব্দে কিন্তু তিনি সেটি করতে ব্যর্থ হয় আর সেই জন্যই তার কারাবাস হয়েছিল কারাবাস আগেই তিনি এই বইটি লেখেন তার মেইন ক্যাম্প ইফতারের আত্মকথা হিটলার নিরুদ্দেশ,
নিজের দেশবাসীকে খুব ভালোবাসতো এবং ততটাই ঘৃণা করতো যদি পাতা জিনিস দেখে মনে করতেন আর্য জাতির হলে সবার পোস্টে সকল জাতির থেকে বড় এবং জার্মানির হলেন আর্য জাতি অর্থাৎ তার মনিবের সবর্স্ব সকল জাতির ঊর্ধ্বে জার্মানের দরকার গোটা বিশ্বকে নীদ করা গোটা বিশ্বকে পথ দেখান ইত্যাদি আরেকটি সংস্কৃত শব্দ যার অর্থ হলো নোবেল অর্থাৎ প্রিয় সূত্র একদম সত্য বলায় ইন্দো-ইরানীয় আর্য কিন্তু ইউরোপীয়রা এই হিন্দু কথাটি সরিয়ে দেওয়ার অনেক চেষ্টা করেছে হিটলারের পার্টির চিহ্ন টি তোমরা সকালে লক্ষ্য করে দেখেছো কিছিন স্বস্তিক চিহ্ন না হিন্দুদের স্বস্তিক চিহ্ন না সেটিং হিন্দুদের স্বস্তিক চিহ্ন,
হিন্দুদের টি স্বস্তিক চিহ্ন হিটলার পেয়েছে না নিজের মর্জি পার্টির চিহ্ন হিসেবে মনে করতেন অর্থাৎ ইহুদিরা সকলেই জার্মানির কালচারকে বিনষ্ট করছে তাই কি করতে হবে এবার মুদিত তাদেরকে জার্মানিদের বিনষ্ট করতে হবে আর হিটলার জার্মানির নষ্ট করার পথে এগোতে থাকে বলা হয় পাঁচ বছর আগেই হিটলারের মাথা যখন অসুস্থ হয়েছিলেন তখন এক ইহুদী ডাক্তার হিটলারের মাথার চিকিৎসা করছে এবং ইনজেকশন দেয়ার পর হিটলারের মাতার আর তারপর থেকে হিটলার ইহুদিদের প্রতি আরো বেড়ে গেছে তাদের মৃত্যুর জন্য তাদেরকে ধ্বংস হিটলার আরো বেশি ভাবে করতে চাই ,
প্রেমাতাল ক্যান্সার হয়েছিল এবং এক ইহুদী ডাক্তার হিটলারের মাথার চিকিৎসা করছিলেন এবং সেখানে তার মাতা অনেক, ঐতিহাসিক মনে করেন যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে হিটলার যখন ইহুদীদের মেরেছিলেন সেই সকল হত্যার পেছনে ছিল এই হিটলারের মায়ের মৃত্যু যেহেতু এক চিটারের হাতে হিটলারের মাথায় প্রাণ চায় তাই হিটলার ও লক্ষ্য লক্ষ্য ইহুদিদের মরণের মুখে ঠেলে এটার মানে এই জার্মানি রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে গোটা বিশ্বকে শাসন করার জন্য আরেকটি বিষয় খেতে তোমাদের এখনো বলা হয়নি হিটলার সর্বদা নিরামিষ খাবার প্রয়োজন করতেন তিনি আমি,
ফেনী পশু হত্যার বিরুদ্ধে ছিলেন এবং তিনি একসময় প্রাণী হত্যার বিরুদ্ধে আইন 1932 সালে ভোটের সময় হিটলারের নাৎসি দল সর্বাধিক সংখ্যক ভোট পেয়ে ক্ষমতায় আসেন এবং প্রিন্টারের এই নাজি পার্টি 230 টি সিট পেয়েছিল কিন্তু হেডস্যার এই পার্টির অধিকার একটু পার্টি করতে পেরেছিলেন তাই হিটলার তখন রাষ্ট্রপতি হতে পারি কিন্তু অন 900 31 সালে জার্মানির চ্যান্সেলর হয়ে ওঠেনি রকম ক্ষমতা রয়েছে আমাদের ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী সম ক্ষমতায় অধিকারী হিটলার এইভাবে হাজার 933 সালে জার্মানির চ্যান্সেলর এবং চ্যান্সেলর হয়ে ওঠার পরে ইতিহাস শুরু করেন সমগ্র সবকিছুর ক্ষমতাকে একত্রিত করা এবং নিজের দিকে কেন্দ্রিভুত করার কাজ প্রথমেই পার্লামেন্ট ভেঙে দেয় এবং সকল কাজ নিজ অধীনে নিয়ে চলে আসে তারপর বিপরীত দলগুলিকে তিনি ঘোষণা করেন অর্থাৎ আর কোন দল পারছেনা,
এবং তার সাথে সাথেই রয়েছে হিটলারের সেই ভাষণ হিটলার ভাষণের মাধ্যমে গটা 4 বানক একত্রিত করতে থাকলেন এবং ইহুদীদের বিরুদ্ধে গোটা জার্মানিকে একত্রিত করতে থাকলেন এবং ইহুদীদের বিরুদ্ধে রাত কটা জার্মানির মনে আনতে শুরু করলেন,
তিনি নানান আইন বানাতে শুরু করলেন নানান ভাবে নানান ক্ষমতা অধীনে আনতে শুরু করলেন আর 934 খ্রিস্টাব্দে হিটলার নিজেকে সুপ্রিম কোর্টের জর্জ ঘোষণা করে দেয়,
তারপর ওই বর্ষার 934 খ্রিস্টাব্দে নিজেকে দেশের প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করে দেন এবং সব কোন কিছু নিয়ে আসতে সক্ষম হন এরপর 930 থেকে হাজার 938 খ্রিস্টাব্দে বহু জার্মানির হিটলার নেতৃত্বে কে হত্যা করেন,
আর তার সঙ্গে শুরু হয় সকল দেশ কে দমিয়ে রাখার খেলা নানান দেশকে হিটলার অধিগ্রহণ করতে শুরু করে চারিদিকে নিজের ক্ষমতা বিস্তার করতে হিটলার শুরু করে নানান দেশকে নিজের অধীনে আনতে এবং জার্মানির পতাকা উত্তোলন করতে সমর্থ হবে ,
নানান চাহিদা অতিক্রান্ত করে নিচ্ছেন এ ক্ষেত্রে কিন্তু যখন তিনি পোল্যান্ড হামলা করেন তখন ব্রিটেনের আত্মহত্যা যুদ্ধ ঘোষণা করতে বাধ্য হয় পোল্যান্ডের সঙ্গে ইংল্যান্ডের এক চুক্তি ছিল সে চুক্তি অনুযায়ী পোল্যান্ড আক্রমণ করলে ব্রিটেন থেকে সাহায্য করতে পারতাম সেই চুক্তি অনুযায়ী ব্রিটেনের বাধ্য হয় জার্মানির প্রতি যুদ্ধ ঘোষণা করতে এবং তার সঙ্গে আরো নানান দেশে আসতে শুরু করে এবং শুরু হয়ে যায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ,
আমরা আমাদের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ভিডিওর মধ্যে এই সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ার টি কমপ্লিট করব এবং সেখানে কোন কোন দেশ কিভাবে আক্রমণ শুরু করল এবং তার বিস্তারিত ঘটনা গুণী সেই ভিডিওর মধ্যে আলোচনা করব তারপর শুরু হয় রসকে হামলা এবং মানুষকে হামলা করার কিছু অংশের উসের নিয়ে নেয় জার্মানি পরবর্তী সময়ে রুস্বপন হামলা করে সেটিও ভারী হয়ে যায় হিটলারের পক্ষের তারপর 941 খ্রিস্টাব্দে পাল হারবার জার্মানির তাতে ইউএসএ বাধ্য হয় হিটলারের প্রতি আক্রমণ করতে এবং হৃদয়ের প্রতি সৈন্য প্রেরণ করতে,
এরপর পরিস্থিতি খারাপ হয়ে যায় এবং হাজার 945 সালে জার্মানির ক্যাপিটাল বার্লিনের দিকে পুরুষের সৈন্যরা আসতে শুরু করেন এবং কত দিনে পরিস্থিতি অনেকটাই খারাপ হয়েছিল এটা বুঝতে পারে তার আর বেশিদিন যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব না সেই সময়ের মধ্যে জার্মানি কিছু জনগনও হিটলারের বিরুদ্ধে চলে গেছিল এবং ইন্টারনেট দেখতে থাকে তখন দিয়ে দেয়া হয়েছিল এবং পরিস্থিতি খুবই খারাপ হয়েছিল এবার বুঝতে পারেন যে তাঁর আর বেশিদিন নেই তার ডিটেলস আসিফের বেশিদিন নেই,
নিজেই নিজের মৃত্যুর দিকে এগিয়ে, যান হিটলার তার মৃত্যুর একদিন আগে আর বান্ধবীর ইভা ব্রাউনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন ইব্রাম শিল্পী পারভেজ প্রথম এবং শেষ তৃপলার একটি বিয়ে করেন আর তারপরের দিন যখন প্রশ্ন হিটলারের দরজায় এসে পৌঁছায় তার স্ত্রী হিটলারের 3 ইভা ব্রাউন শাহীনাকে মৃত্যু বরণ করে নেয় এতে মৃত্যু নিয়ে অনেক কথা বলেছেন অনেকেই মনে করেন হিটলার
READ MORE:ইবনে সিনার জীবনী
নিজ হাতে নিজেকে গুলি করে এবং হিটলারের মৃত্যু হয় আবার অনেকে মনে করে যেহেতু সাইটকে, আত্মহত্যা করেছেন আমাকে কথা প্রচলিত আছে সে হিটলার মরেননি হিটলার পালিয়ে গিয়েছিলেন সেই বাঙ্কার থেকে হিটলার পালিয়ে গিয়েছিলেন এবং অন্য জায়গায় নিরাপদে শেষ চিঠি পাঠিয়েছিলেন এবং এই কথা শোনা যায় যে হিটলার বলেছিল তার মৃত্যুর পর তার বডিকে চ্যান্সেলরের নিয়ে যাওয়া হোক এবং সেখানে তিন দেশ এই বুকে আগুন লাগিয়ে দেয়া হয় ,
Post a Comment