বিখ্যাত আইরিশ নাট্যকার ও সাহিত্য সমালোচক জর্জ বার্নার্ডশ এর সংক্ষিপ্ত বাংলা জীবনী

বিখ্যাত আইরিশ নাট্যকার ও সাহিত্য সমালোচক জর্জ বার্নার্ডশ ,এর সংক্ষিপ্ত বাংলা জীবনী আর এই, জীবনটা তৈরি করার জন্য আমাদের কাছে রিকুয়েস্ট করেছিলেন কৌশিক পাল নামের একজন বন্ধু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ রিকোয়েস্ট করার জন্য এই মুহূর্তে আপনারা যারা আমাদের এই ভিডিওটি দেখেছেন আপনারা যদি চান না আপনাদের কোন প্রিয় ব্যক্তিত্ব অথবা জানার আগ্রহ আছে এমন, কোনো ব্যক্তিকে নিয়ে পরবর্তীতে আমাদের চ্যানেলে ভিডিও বানানো হোক তাহলে অবশ্যই কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন সেই ভিডিওটি সম্পর্কে আপনার মতামত এবং কোন সাজেশন থাকলে সেটি জানিয়ে দিতে পারেন এছাড়াও আমাদের সাথে দ্রুত যোগাযোগ এবং আমাদের ভিডিওগুলি ফেসবুকে আপডেট পেতে চাইলে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিতে পারেন চলুন তাহলে, আর কথা না,

বিখ্যাত আইরিশ নাট্যকার ও সাহিত্য সমালোচক জর্জ বার্নার্ডশ এর সংক্ষিপ্ত বাংলা জীবনী

বাড়িয়ে শুরু করা যাক জর্জ বার্নার্ড, শ যিনি ছিলেন একজন আইরিশ নাট্যকার এবং লোন্ডন স্কুল অফ ইকনোমিকস এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা তিনি জন্মগ্রহণ করেন 26 জুলাই 1856 সালে এবং মৃত্যুবরণ করেন 2 নভেম্বর 1950 সালে যদিও তার লাভজনক লেখালেখির শুরু সঙ্গীত সাংবাদিকতা ও সাহিত্য সমালোচনা দিয়ে কিন্তু তার প্রতিভার সম্পূর্ণ বিকাশ ,ঘটে নাটক a37 এর অধিক ,নাটক রচনা করেছেন এছাড়াও, ছিলেন একাধারে প্রাবন্ধিক উপন্যাসিক এবং গল্পকার জর্জ বার্নার্ড শ'র একটি মহৎ গুণ ছিল আর তা হলো সামাজিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা গুলো হাস্যরসের ছদ্মাবরণে তিনি অত্যন্ত দক্ষ শিল্পীর হাতে ফুটিয়ে তুলতে পারতেন শিক্ষা বিয়ে ধর্ম সরকার স্বাস্থ্যসেবা এবং শ্রেণি সুবিধা হয়েছিল জর্জ বার্নার্ড শ'র লেখার বিষয়বস্তু অধিকাংশ লেখাতেই শ্রমজীবী মানুষ রসুনের বিপক্ষে তার অবস্থান ছিল সুস্পষ্ট, একজন কট্টর সমাজতান্ত্রিক হিসেবে ফেবিয়ান সোসাইটির বুকের জর্জ বার্নার্ড শ অনেক বক্তৃতা দিয়েছেন এবং পুস্তিকা রচনা করেছেন তিন হাজার 925 সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান এবার চলুন, না আরেকটু বিস্তারিত ভাবে তার সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি একমাত্র ব্যক্তি যিনি নোবেল পুরস্কারের পাশাপাশি অস্কার লাভ করেছিলেন নোবেল পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেছিলেন তবে স্ত্রী পীড়াপীড়িতে শেষ পর্যন্ত সেটি গ্রহণ করেছিলেন তিনি তবে তিনি আর্থিক পুরস্কার গ্রহণ করেননি উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের পড়লেন সেরা ব্রিটিশ নাটক আর কেউ বলেন তার সাহিত্য, সমালোচক বিশ্বে দুর্লভ যে কোন সাহিত্য সৃষ্টি তিনি সম্পূর্ণ নির্মোহ দৃষ্টি ভঙ্গি দিয়ে সমালোচনা করতে পারতেন স্বচ্ছ পরিষ্কার মরনের অধিকারী ছিলেন তিনি কেউ বলেন তিনি একজন মহান সামাজিক চিন্তা তার চিন্তার মধ্যে ভবিষ্যৎ জীবনের বীজ অঙ্কুরিত হয় এক শিক্ষিত মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ, করেছিলেন বান গৃষ্ম কালীন সমাজকে প্রচন্ড ভাবে প্রভাবিত করেছিলেন তাকে তুলনা করা হয় মহান চিন্তানায়ক ভলতেয়ারের সঙ্গে ছোটবেলার দিনগুলো তার কেটেছিল কঠিন-কঠোর নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে সময় মত পড়াশুনা করতে হতো তাকে চার্চে যেতে হতো সময় মত খেলাধুলা সমাজের ওপর টেনে দেয়া হয়েছিল লক্ষ্মণরেখা এভাবে ছোট থেকেই বার্নার্ড শ কে বলা হয়েছিল ভবিষ্যতে তোমাকে একজন কেউকেটা হতে হবে তুমি জন্মালে আর কিছু দিন কাটিয়ে গেলে এই জগতের বুকে তা হবে না এভাবে মনে হয় বার্নার্ড শ এমন ইস্পাত কঠিন হয়ে উঠেছিলেন জর্জ বার্নার্ড শ এর বাড়িতে বেড়াতে এসে এক মহিলা অবাক হয়ে বললেন নিশ্চয়ই আপনার ঘরে দেখছি একটাও ফুলদানি নেই আমি ভেবেছি ,

এত বড় একজন লেখক আপনি নিশ্চয়ই ফুল ভালোবাসেন তাই আপনার বয়সের ফুলদানিতে বাগানের তাজা সুন্দর ফুল শোভা পাবে প্রতিউত্তরে বানেশ্বর সঙ্গে সঙ্গে বললেন ম্যাডাম আমি বাচ্চা ছেলে মেয়েদের কেউ ভালোবাসি তার অর্থ এই নয় যে আমি তাদের মাথা কেটে নিয়ে এসে ঘরে সাজিয়ে রাখব আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু ইসলাম সম্পর্কে জর্জ বার্নার্ড শ'র একটি উক্তি বিভিন্ন ব্লগে এবং লেখনীতে পাওয়া যায় কিন্তু যে বিষয়টি নিয়ে আস্তিক এবং নাস্তিক দের মধ্যে রয়েছে মতপার্থক্য আস্তিকরা দাবি করে থাকেন যে এই বিষয়টি জর্জ বার্নার্ড শ বলেছিলেন কিন্তু নাস্তিকদের দাবি এই কথাগুলি মোহাম্মদ সাঃ সম্পর্কে জর্জ বার্নার্ড শ কখনো বলেননি মিথ্যা প্রচারণা বাসিক অথবা, সমালোচনা যাই হোক আপনাদের জানানোর স্বার্থে এই বিষয়টি আমি এখানে তুলে ধরার চেষ্টা করছি তার লেখনীতে হচ্ছে এরকম মোহাম্মদের ধর্মের প্রতি আমি সবসময় স্বচ্ছ ধারণা পোষণ করি কারণ এর চমৎকার প্রাণবন্ততা আমার কাছে মনে হয় এটাই ধর্ম যেটা সহজে পরিবর্তনশীল জীবনযাত্রা সঙ্গে অঙ্গীভূত হওয়ার ক্ষমতা রাখে যা প্রত্যেক যুগেই মানুষের হৃদয়ে আবেদন রাখতে সক্ষম মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম সম্বন্ধে পড়াশোনা করেছি চমৎকার একজন মানুষ এবং আমার মতে সৃষ্ট বিরোধী হওয়া সত্ত্বেও তাকে অবশ্যই মানবতার ত্রাণকর্তা বলতে হবে খ্যাতনামা সাহিত্যিক সমালোচনার ঝড় ঝড় মুখর লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য ছিল তার দাড়ি একবার ইলেকট্রিক রেজার নির্মাতা কোম্পানির কর্তারা বাজারে আসা তাদের নতুন রেজরের প্রচারণার জন্য মানুষের দাড়ি কে নিশানা করল এই নতুন রেজার দিয়ে দাড়ি, কামানোর অনুরোধ করলো বিনিময় দেওয়া হবে লোভনীয় অঙ্কের টাকা সহ তাদের হতাশ করে বললেন তার বাবা যে কারণে দাড়ি কামানো বাদ দিয়ে ছিলেন তিনি ঠিক একই কারণে এই জঞ্জাল ধরে রেখেছেন কোম্পানির কর্তারা কারণটি জানতে আগ্রহী হলে বানানোর সব বললেন আমার বয়স যখন পাঁচ বছর, একদিন বাবার দাড়ি কামাচ্ছেন আমি তাকে বল্লাম বাবা তুমি দ্বারিকা মারছো কেন তিনি এক আমার দিকে নিরবে তাকিয়ে থেকে বললেন আর তাইতো আমি ফালতু কাজ করছি কেন এই বলে তিনি সেইজে জানালা দিয়ে ছুড়ে ফেললেন জীবনে আর কখনো তা করেননি তিনি জর্জ বার্নার্ড শ বিশ বছর বয়সে, কেরানির চাকরি ছেড়ে দিয়ে সাহিত্য চর্চায় মনোনিবেশ করেন বার্নার্ড শ কাউকে অটোগ্রাফ দিতেন না নিজের লেখা বই কখনো উপহার দেন নি বিশ্ব বিখ্যাত বাঙালির জগদীশচন্দ্র বসু হাজার 1928 সালে রয়েল সোসাইটি সভায় একটি ভাষণ দিয়েছিলেন সেই ভাষণ শুনে মুগ্ধ হয়েছিলেন বাড়ানোর কয়েকটি বই নিয়ে তিনি জগদীশচন্দ্রের বাসায় গিয়ে হাজির হয়েছিলেন জগদীশচন্দ্র বাসায় ছিলেন না উপহারের বইগুলোতে সলেহিন জীব বিজ্ঞানের পন্ডিত এক ব্যক্তিকে জীববিজ্ঞান সম্পর্কে অজ্ঞ এক ব্যক্তি 
অবশেষে এই মহান নাটক 1950 সালের 2 নভেম্বর ইংল্যান্ডের হার্টফোর্ডশায়ারে পরলোকগমন করেন |


বিখ্যাত আইরিশ নাট্যকার ও সাহিত্য সমালোচক জর্জ বার্নার্ডশ এর সংক্ষিপ্ত বাংলা জীবনী


Post a Comment

Previous Post Next Post