প্রিন্সেস ডায়না এর জীবন কাহিনী
রাজপরিবারের 2 উত্তরাধিকারী প্রিন্স উইলিয়াম ও প্রিন্স হ্যারি ডায়ানার দেশ, থেকে দেশে ছুটে বেড়িয়েছেন বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজে দানশীলতায় তিনি ছিলেন অগ্রগণ্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গ্ল্যামার এর আইকন কিন্তু পরকীয়ার কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে রাজপ্রাসাদ ছাড়তে হয়েছিল তাকে তারপরও জর্ডান নতুন প্রেমের গযবে সৌন্দর্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে ছিল তার ক্যারিয়ারে সেকেন্ডারি আরো দ্রুতবেগে গাড়ি জড়িয়েছিলেন চালক কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে কথিত, বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গেই সড়ক দুর্ঘটনায় প্রান হারান প্রিন্সেস অব ওয়েলস যায়না সুন্দর যে তার সামনে সব ইমরান হয়ে যেত ফ্যাশনেবল চেহারা দেখে দেখে প্রেমে পড়েননি এমন মানুষ বোধ হয় কমই পাওয়া যাবে সে ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি ডায়রেক দেখে তার প্রেমে মজে ছিল যার আর রাজপুত্র কেউ ফিরিয়ে দেননি দায়রা শুধু রাজপুত্রকে মুগ্ধ করেননি নিজেও প্রেমের জলে ভেসে ছিলেন আর তারই সূত্র ধরে বের হয়েছিল রাজপুত্রের সঙ্গে ইংল্যান্ডের রাজ পরিবারে বাজে বের ঘন্টা রাজ,বোধহয় প্রাসাদে প্রবেশ, করেন ডায়না ঘটনার বর্ণনা আপনার কাছে যতটা সহজ মনে হচ্ছে আসলে বিষয়টা ততটা সহজ নয় কারণ ইতিহাস বলে 300,
%20(1).webp)
বছরের ইতিহাসে প্রিন্সেস ডায়না হলেন প্রথমজন জেনি রাজ, সিংহাসনের উত্তরাধিকারী কে সরাসরি বিয়ে করলেন অনেকের মনেই প্রশ্ন উঠেছে এই ডায়না, প্রিন্সেস অব ওয়েলস ড্রাইভার জন্ম 1861 সালে রাজ পরিবারের সঙ্গে তাদের বেশ লম্বা সময় ধরে সম্পর্ক ছিল স্পেন্সার রস্টম আলি স্পেন্সারের সন্তান ছিলেন তারা অ্যাক্যাডেমিক প্রবেশ করতে না পারলেও নাচো ধর্মীয় গানের বেশ পারদর্শী ছিলেন তিনি দানশীলতায় তিনি ছিলেন অগ্রগণ্য ফ্যাশন আইকন জানিয়েছিলেন তাঁর সময়ে সবচেয়ে বেশিবার ক্যামেরাবন্দি হওয়া সেলিব্রেটি বিয়ের আগে প্রিন্সেস ডায়ানাকে অনেকে লেডি ডায়না নামে তখন তার আসল নাম ছিল যায়না ফ্রান্সিস স্পেন্সার এরপর তাকে রয়াল হাইনেস দ্য প্রিন্সেস অব ওয়েলস বলে ডাকা হয় কিন্তু রাজপুত্র সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর রানীর একান্ত অনুমতিতে তাকে সহযোগিতা প্রিন্সেস অব ওয়েলস নামে ডাকা হতো তাইনা তুই সব থেকেই বেশ লাজুক প্রকৃতির ছিলেন,
স্বভাবের কারণে তার মনোযোগ ছিল তীক্ষ্ণ কিন্তু শাস্ত্রীয়ভাবে সঙ্গীত এবং নাচ দুটিতেই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন, গুণের অভাব ছিল না তবে তিনি প্রকৃত শিক্ষায় সফল হতে পারেননি দুবার ও লেভেল পরীক্ষা দিয়েও ফেল করেছিলেন তিনি সাত বছর বয়সেই তার বাবা-মায়ের বিয়ের বিচ্ছেদ ঘটে এরপর পড়াশোনা তে এগিয়ে যেতে পারেননি পুরো শৈশব এবং কৈশোর জোরে যায় না পেরে চর্চা করা অবশ্য শেষ পর্যন্ত তিনি তার পেশা হিসেবে গ্রহণ করতে পারেননি কারণ এ কাজের জন্য বেশ লম্বা ছিলেন তিনি এই উচ্চতার ফলের করতে অসুবিধা হতো 17 বছর বয়সে ,
করা শুরু করেন তখন আরেকজনের হিসেবে কাজ শুরু করেছিলেন তিনি তারপর তিনি একটি ব্রাক স্কুল সহকারি হিসেবে কাজ শুরু করেন তিনি তার বোন ছাড়া এবং তার বেশ কিছু বন্ধুর জন্য কিছু পরিষ্কারের কাজে অাহাদ লাগিয়েছিলেন রাজবধূ হওয়ার আগে বিভিন্ন পার্টিতে একজন পুলিশ অফিসার হিসেবে কাজ করেন তিনি প্রিন্স চার্লসের সঙ্গে তার বিয়ের দৃশ্য প্রতিটি দেশে সম্প্রচার করা হয় যা 750 মিলিয়ন মানুষ উপভোগ করেছিল 16 বছর পরে তার অন্ত্যোষ্টিক্রিয়ার সম্প্রচারে প্রায় 2.5 বিলিয়ন দর্শক নজর রেখেছিল যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার প্রিন্সেস ডায়ানাকে পিপলস রাজকুমারী শিরোনামে, ভূষিত করেছিলেন 83 সালের দিকে ডায়না একবার জনসম্মুখে বলেন রাজবধূ হওয়ার পর দায়িত্ববোধ বেশ চাপের তবে তোমারি নিতে চেষ্টা করছি আমি সত্যিই তাই করেছিলেন তিনি অনেকের জীবনের একটি কবিতা বল আলোচনা করেন তার সৌন্দর্য ফ্যাশন আইকন হয়ে ওঠা রাজপুত্রের সঙ্গে প্রেম বিয়ে আর কেলেংকারীর নাড়া দেয় তারপর তার মৃত্যু,
এসবের বাইরে ডায়না
রাজবধূ হিসেবে বেশ দায়িত্বশীল ও ব্যস্ত জীবন কাটিয়েছেন দেশ থেকে দেশে রাজবধূ হিসেবে ছুটে যেতে হয়েছে তাকে সেটা তো শুধুমাত্র কাগজে-কলমে ছোটাছুটি বৃত্তের বাইরে এসে তিনি তৃতীয় বিশ্বের দারিদ্র শিক্ষা চিকিৎসা ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কাছে ছুটে গেছেন রাজবধূ বলে নিজের চারপাশে ঐশ্বর্য আর ক্ষমতার বলয় গড়ে তোলেন নি তিনি বিলাসী জীবন 1980 এর মাঝামাঝি সময় থেকে তিনি মানুষের কাছে ছুটে যেতে শুরু করেন বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হতেন তিনি মানুষের নিজেকে পুরোপুরি ঢেলে দিয়েছিলেন ডায়না রাজবধূ হিসেবে যা ছিল অনন্য নজির স্বাস্থ্য সেবা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়ে বেশ মনোযোগী ছিলেন বিভিন্ন দাতব্য সংস্থার হয়ে তিনি মানুষের কাছে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে উদগ্রীব ছিলেন
জানার পর বাকি জীবনে এইডস আক্রান্তদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান এর বিষয়ে জনসচেতনতা তৈরিতে কাজ করে
যান এসময় তিনি মাইন বিষয়ক কাজ শুরু করেন ডায়না আরো কাজ করেছেন গৃহহীনদের অন্য মাদকাসক্তদের নিরাময় ও সচেতনতা তৈরিতে তিনি ছিলেন সবসময় সোচ্চার তিনি প্রচুর পরিমাণ অর্থ বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা দান করেছিলেন দানশীলতার কারণে তিনি বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেন আর এইসব সমাজসেবামূলক কাজ গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রশংসিত হয়েছিলেন এর কাজ করার কারণে যখন তিনি এইডস নিয়ে কাজ করেন তখন ও বিশ্ববাসীর জানতোনা 800 আছে কোন রোগ নয় এর ঔষধ আবিষ্কার এইডস আক্রান্তদের সেবা প্রদান ইত্যাদি কাজের জন্যও তিনি বিপুল পরিমান অর্থ দান করেছিলেন 1997 সালের দিকে আফ্রিকায় ছুটে গিয়েছিলেন এ নিয়ে কাজ করতে নেলসন ম্যান্ডেলার সঙ্গে দেখা করেন তিনি এরপর মৃত্যু রহস্য কিছু কথা জানা যাক ক্যামেরার চোখ সবসময় খুঁজে ফিরতে ডায়ানাকে যেখানে দেন সেখানে থাকে ক্যামেরাম্যানদের আলোর ছেড়ে এই ক্যামেরা অত্যাচার চালাত পাপারাজ্জিরা তাড়ানোর বৃত্তিগত জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছিল বছরের-পর-বছর ডায়ানাকে তাড়া করে পাপারাজ্জিরা তারপর থেকে শুরু বিভিন্ন,
দাতব্য কর্মকাণ্ডে দেশে দেশে সূর্য ফিরতেন যায় না আর তার সৌন্দর্য ছিল ক্যামেরাম্যানদের কাছে একটা হটকেকের মতো উড়ে মাঝে বিয়ের আগের বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে ডায়নার প্রেমময় ফোনালাপ ফাঁস হয়ে যায় এক পর্যায়ে বিচ্ছেদ ঘটে আবার নতুন করে প্রেমে পড়েছেন একান্ত কারো সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন এসব গুজব তারা ঘরে ফিরতো সবসময় তাকে বিয়ের পর ঢাকার সঙ্গে প্রেম করছেন তার ব্যক্তিগত জীবনের ছবি তুলতে মরিয়া হয়ে ওঠে পাপারাজ্জির দল ততদিনে বাজারের খবর আসতে শুরু করে দেয় না একজন কবি আল ফাহাদ এর সঙ্গে প্রেম করে বেড়াচ্ছেন সমুদ্রসৈকতে তাদের দুজনের ছবি প্রকাশের পর পাপারাজ্জিদের চোখ ফাঁকি দিতে লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকা ডায়নার তবে শেষ রক্ষা হয়নি হাজার 997 সালের 31 শে আগস্ট পাপারাজ্জিদের তাড়া খেয়ে পালানোর, চেষ্টা করেন বৃটেনের সুন্দরী, রাজবধূ ডায়না ও তার প্রেমিক কালো রঙের মার্সিডিজ গাড়ি,
থেকে বের হয়ে দ্রুত, গতিতে গাড়ি ছোট গাড়ি, চালক
গাড়ির চালকের আসনে ছিলেন হোটেলটির নিরাপত্তা বিভাগের উপপ্রধান হেনরি ফেয়ল প্যারিসের আলমারি চ্যানেল পার হওয়ার সময় দুর্ঘটনা ঘটে গাড়ি ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে কংক্রিটের এই সময়ের সঙ্গে ধাক্কা খাওয়ার পরিণামে গাড়িতে 180 ডিগ্রি ঘুরে যায় গাড়িতে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস প্রাপ্ত হয়ে যায় দুর্ঘটনায় প্রান হারান প্রিন্সেস ডায়নার বন্ধু যদি ও গাড়ী চালক হেলপার মৃত্যুর পর নানা রহস্য বেরিয়ে আসতে শুরু করে এখন পর্যন্ত তথ্য-প্রমাণ বলছে সড়ক দুর্ঘটনায় বন্ধু যদি আলফা সহ তার মৃত্যু হয়েছিল কিন্তু স্কটল্যান্ড পেটের হাটে আসা কিছু তথ্য বলছে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন আলোচিত এ রাজবধূ যে হত্যার রহস্য রহস্য
হিসেবেই রয়ে গেছে সবার মাঝে প্রিন্সেস ডায়নার মৃত্যু রহস্যের বেড়াজালে কোনদিন শেষ হবে কিনা সেটি জানা নেই,
Post a Comment